Start of ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা Quiz
1. বিরাট কোহলির ব্যাটিং শৈলী কিসের জন্য পরিচিত?
- অসুস্থ ও ক্লান্ত
- আগ্রাসী ও প্রভাবশালী
- এলোমেলো ও অগোছালো
- ধীর ও মন্থর
2. বিরাট কোহলি তরুণ ক্রিকেটারদের মধ্যে কিসের প্রতিশ্রুতি জাগায়?
- আবেগ, শৃঙ্খলা, এবং যুদ্ধংদেহিতা
- সম্ভাবনা, উদ্দীপনা, এবং হতাশা
- মেধা, আত্মবিশ্বাস, এবং সংযম
- ধৈর্য, সাদৃশ্য, এবং অস্থিরতা
3. বিরাট কোহলি চাপ সামলাতে কিভাবে পারদর্শী?
- চাপ এড়ানোর চেষ্টা করা
- বিরক্ত হয়ে পড়া
- চাপকে উদ্বুদ্ধি হিসেবে ব্যবহার করা
- আত্মবিশ্বাস হারানো
4. ক্রিকেটে বিরাট কোহলি কিভাবে খোলোয়াড়দের মধ্যে স্পোর্টসম্যানশিপ উদাহরণ প্রদান করেন?
- প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে আপত্তিজনক মন্তব্য করা।
- বল ফেলে দেওয়া এবং আক্রমণাত্মক আচরণ করা।
- খেলায় বরাবর মারামারি করা।
- প্রতিপক্ষকে অভিনন্দন জানানো এবং সতীর্থদের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেওয়া।
5. আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৯৯২ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে কতোগুলি অসন্তুষ্টির ঘটনা ঘটেছে?
- 139 ঘটনা
- 45 ঘটনা
- 200 ঘটনা
- 75 ঘটনা
6. 1992 থেকে 2016 সালের মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোন দেশগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি অসন্তোষ দেখা গেছে?
- পাকিস্তান
- সাউথ আফ্রিকা
- অস্ট্রেলিয়া
- ভারত
7. ২০০০ সালে বলের পরিবর্তন করার জন্য ওয়াকার ইউনিসকে কি শাস্তি দেওয়া হয়েছিল?
- ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
- এক বছরের জন্য সাময়িকভাবে নির্বাসিত করা হয়েছিল।
- একদিনের খেলা থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
- ম্যাচ খেলার অনুমতি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল।
8. ২০০০ সালে ওয়াকার ইউনিস, মোইন খান এবং আযহার মাহমুদ এর বলের পরিবর্তন ঘটনার নির্দেশনায় ম্যাচ রেফারি জন রিড কীভাবে ব্যবস্থা নিয়েছিলেন?
- তিনি প্রতিটি খেলোয়াড়ের উপর আলাদা শাস্তি আরোপ করেন: ওয়াকারকে স্থগিত এবং জরিমানা করা হয়েছিল, মোইনকে তিরস্কার করা হয়েছিল, এবং আযহারকে জরিমানা ও সতর্ক করা হয়েছিল।
- তিনি পুরো দলের উপর একত্রিত শাস্তি আরোপ করেন।
- তিনি খেলোয়াড়দের উপর কোনও শাস্তি আরোপ করেননি।
- তিনি ঘটনাটি এড়িয়ে গেছেন এবং কোনও ব্যবস্থা নেননি।
9. ২০১৫ সালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একটি ওডিআইতে মিচেল স্টার্কের ওপর কি শাস্তি প্রদান করা হয়েছিল?
- ম্যাচ ফি ৫০% জরিমানা
- সতর্কতা প্রদান
- ১ বছর নিষিদ্ধ
- ১০০% জরিমানা
10. ১৯৯২ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে খেলোয়াড়দের ওপর যে বিভিন্ন শাস্তি প্রয়োগ করা হয়েছে তার বিভাজন কেমন?
- শাস্তি বিভাজন ৫৭৭।
- শাস্তি বিভাজন ২০০।
- শাস্তি বিভাজন ৪৫০।
- শাস্তি বিভাজন ৩৬৫।
11. ১৯৯২ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শৃঙ্খলাবিষয়ক নির্দেশনা কোন খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করা হয়েছে?
- সাকিব আল হাসান
- মোহাম্মদ আমির
- ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম
- মহেন্দ্র সিং ধোনি
12. ২০০৫ সালে ভারতীয় অয়েল কাপের সময় আশীষ নেহরা এবং ফারভিজ মাহারুফের বিরুদ্ধে কি শাস্তি দেওয়া হয়েছিল?
- ফাইনালের জন্য বরখাস্ত
- ২০% ম্যাচ ফি জরিমানা
- এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা
- সতর্কতা
13. ২০০৫ সালে ক্যারিবিয়ানদের বিরুদ্ধে একদিনের ম্যাচে অতিরিক্ত আবেদন করার জন্য মাখায়া নটিনি এবং চার্লস ল্যাঙ্গেভেল্ডের বিরুদ্ধে কি শাস্তি প্রদান করা হয়েছিল?
- মাখায়া নটিনি এবং চার্লস ল্যাঙ্গেভেল্ডকে ম্যাচ ফি-র ২৫% এবং ২০% জরিমানা করা হয়েছিল।
- মাখায়া নটিনি এবং চার্লস ল্যাঙ্গেভেল্ডকে ম্যাচ সাসপেন্ড করা হয়েছিল।
- মাখায়া নটিনি এবং চার্লস ল্যাঙ্গেভেল্ডকে এক মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
- মাখায়া নটিনি এবং চার্লস ল্যাঙ্গেভেল্ডকে খেলার জন্য সতর্ক করা হয়েছিল।
14. শৃঙ্খলাবিষয়ক অভিযোগের ক্ষেত্রে সিডিসির এখতিয়ার কি?
- সিডিসির এখতিয়ার শুধুমাত্র খেলোয়াড়দের ওপর সীমাবদ্ধ।
- সিডিসির এখতিয়ার সমস্ত নিবন্ধিত ক্রিকেটার এবং কোচদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
- সিডিসি সাধারণ পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যর্থ।
- সিডিসির দায়িত্ব শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য।
15. ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার আচরণবিধির আওতায় দীর্ঘমেয়াদী শাস্তির পরিবর্তনের প্রক্রিয়া কী?
- খেলোয়াড়েরা কোনও প্যানেলের মাধ্যমে তাদের শাস্তি পরিবর্তন করতে দেরী করতে পারে।
- খেলোয়াড়েরা শাস্তি পরিবর্তনের জন্য কোচ এবং নির্বাচকদের কাছে আবেদন করতে পারে।
- খেলোয়াড়েরা তাদের শাস্তির পরিবর্তনের জন্য জাতীয় বোর্ডের কাছে আবেদনের প্রয়োজন নেই।
- খেলোয়াড়েরা একটি স্বাধীন তিন সদস্যের প্যানেলে তাদের শাস্তির পরিবর্তনের আবেদন করতে পারে, তবে আবেদনটি জনসাধারণের কাছে পর্যালোচনা করতে হবে।
16. কেন ডেভিড ওয়ার্নার তার অধিনায়কত্ব নিষেধাজ্ঞার পরিবর্তনের জন্য আবেদন বাতিল করেন?
- তিনি পরিবারের নিরাপত্তা চান
- তিনি নতুন কান্ডারির উপর বিশ্বাস করেন
- তিনি খেলার প্রতি অকণ্ঠ সমর্পণ করতে চান
- তিনি আইসিসির নিয়ম পরিবর্তনের জন্য অপেক্ষা করছেন
17. জাভেদ মিয়াঁদাদের অধিনায়কত্বের রেকর্ডের গুরুত্ব কী?
- জাভেদ মিয়াঁদাদের অধিনায়কত্বের সময় নিরাপত্তা বিষয়ক সমস্যা বাড়ে।
- জাভেদ মিয়াঁদাদের অধিনায়কত্বের ফলে শুধুমাত্র ব্যক্তিগত সাফল্য বাড়ে।
- জাভেদ মিয়াঁদাদের অধিনায়কত্বে দলগত নৈতিকতা তৈরি হয়েছিল।
- জাভেদ মিয়াঁদাদের অধিনায়কত্বে দলটি কোনো বিশ্বকাপ জেতেনি।
18. সীমিত ওভার ক্রিকেটে জাভেদ মিয়াঁদাদের অধিনায়কত্বের পদ্ধতি কী ছিল?
- তিনি একদম কষ্টকর ও নেতিবাচক ছিলেন।
- তিনি উত্সাহী কিন্তু অদক্ষ অধিনায়ক ছিলেন।
- তিনি উত্সাহজনক ও সৃজনশীল অধিনায়ক ছিলেন।
- তিনি বিরোধী দলের প্রতি অবহেলার মনোভাব রাখতেন।
19. 1981 সালে জাভেদ মিয়াঁদাদের প্রতিযোগিতার উদাহরণ কোন ঘটনা?
- মুস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে সংঘর্ষ
- সাকিব আল হাসানের সঙ্গে সংঘর্ষ
- ওয়াকার ইউনিসের সঙ্গে সংঘর্ষ
- সুরেশ রায়নার সঙ্গে সংঘর্ষ
20. জাভেদ মিয়াঁদাদের কাজের কারণে তার খেলার নৈতিকতার ওপর কি প্রভাব পড়েছিল?
- প্রভাব পড়েনি।
- কোন প্রভাব উৎকৃষ্ট।
- নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছিল।
- ইতিবাচক প্রভাব পড়েছিল।
21. 1981-82 সালে অস্ট্রেলিয়ার সফরে জাভেদ মিয়াঁদাদের অধিনায়কত্বের ফলাফল কী ছিল?
- পাকিস্তান সফরে একটি জয়
- একটি টেস্টে নিষিদ্ধ
- ০-৩ ব্যবধানেแพে
- অস্ট্রেলিয়াতে দুইটি জয়
22. 1981-82 সালে অস্ট্রেলিয়ার সফরে জাভেদ মিয়াঁদাদের কাছাকাছি হারানোর পারফরম্যান্স কি ছিল?
- ১৯৮২ সালে ১০৫ রান তাড়া করে ৫ উইকেট হারায়।
- ১৯৮২ সালে ১১০ রান তাড়া করে ৭ উইকেট হারায়।
- ১৯৮১ সালে ১০০ রান তাড়া করে ৬ উইকেট হারায়।
- ১৯৮১ সালে ৯০ রান তাড়া করে ৪ উইকেট হারায়।
23. গ্লেন ম্যাকগ্রাথকে একটি টেস্টে আচরণবিধির লঙ্ঘন করার অপরাধে কি শাস্তি দেওয়া হয়েছিল?
- ৫০% ম্যাচ ফি জরিমানা
- ১০ দিনের নির্বাসন
- সতর্কতা
- ৩০% ম্যাচ ফি জরিমানা
24. ২০০১ সালের ভারত সফরে মাইকেল স্লেটার এবং রাহুল দ্রাবিড়ের মধ্যে কোন ঘটনা ঘটে?
- রাহুল দ্রাবিড় মাইকেল স্লেটারকে লাঠি দিয়ে আক্রমণ করে
- মাইকেল স্লেটার রাহুল দ্রাবিড়কে ধাক্কা দেয়
- মাইকেল স্লেটার রান আউটের কারণে ক্ষুব্ধ হয়
- মাইকেল স্লেটার এবং রাহুল দ্রাবিড় হাস্যকর কৌতুক করছিল
25. ২০০৮ সালে হারভজন সিং এবং অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের মধ্যে জাতিগত অপমানের কেলেঙ্কারি কী ছিল?
- অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস হারভজন সিংকে বর্ণবাদী মন্তব্য করেছিলেন।
- অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসকে ট্রফি ছিনতাইয়ের জন্য বিচারের সম্মুখীন করা হয়েছিল।
- হারভজন সিংকে নিপীড়নের অভিযোগে শাসিত করা হয়েছিল।
- হারভজন সিং অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসকে জাতিগতভাবে অপমান করেছিলেন।
26. ক্রিকেটে শাস্তি প্রদানের সময় ম্যাচ রেফারির ভূমিকা কী?
- খেলোয়াড়দের উন্নয়ন করা
- ম্যাচের শৃঙ্খলা রক্ষা করা
- খেলার স্ট্রাটেজি নির্ধারণ করা
- ম্যাচের সময়সীমা নির্ধারণ করা
27. ম্যাচ রেফারির দ্বারা আরোপিত শাস্তিতে কি ধরনের সাবজেক্টিভিটি রয়েছে?
- বিভিন্ন ম্যাচ রেফারির সিদ্ধান্তের পার্থক্য
- অযাচিত কারণে শাস্তি দেওয়া
- সবসময় একই শাস্তি আরোপ করা
- একই কঠোরতার সাথে শাস্তি দেওয়া
28. ২০১৫ সালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে মিচেল স্টার্কের বিরুদ্ধে কি শাস্তি দেওয়া হয়েছিল?
- ৫০% ম্যাচ ফি জরিমানা করা হয়েছিল।
- সতর্কীকরণ দেয়া হয়েছিল।
- বহিষ্কৃত করা হয়েছে এক বছরের জন্য।
- ১০% ম্যাচ ফি জরিমানা করা হয়েছিল।
29. সৌরভ গাঙ্গুলির শৃঙ্খলাবিষয়ক রেকর্ডের গুরুত্ব কী?
- এটি খেলার নৈতিকতা এবং শৃঙ্খলাকে প্রতিষ্ঠিত করে।
- এটি শুধু সৌরভের ব্যক্তিগত সফলতার চিত্র।
- এটি কেবল তার ক্যারিয়ারের একাংশ বোঝায়।
- এটি তাঁর খেলার স্টাইলের উন্নতির তথ্য প্রদান করে।
30. ইনজামাম-উল-হক এর শৃঙ্খলাবিষয়ক রেকর্ডের গুরুত্ব কী?
- ইনজামামের ব্যাটিং স্টাইল অসাধারণ।
- ইনজামামের পারফরম্যান্স সর্বদা স্থিতিশীল।
- ইনজামামের অধিনায়কত্ব কৃতিত্বপূর্ণ।
- ইনজামামের ডিসিপ্লিনারি রেকর্ড গুরুত্ব বহন করে।
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
এখন আপনি ‘ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা’ এর উপর কুইজটি সম্পন্ন করেছেন। এই অভিজ্ঞতা আপনার জন্য শুধু আনন্দদায়কই নয়, সঙ্গে অনেক কিছু জানার সুযোগও এনে দিয়েছে। আমাদের কুইজে অন্তর্ভুক্ত প্রশ্নগুলোর মাধ্যমে আপনি ক্রীড়ার একটি গূঢ় দিক অন্বেষণ করেছেন। ক্রিকেটের জবাবদিহিতা কিভাবে খেলার সংস্কৃতি এবং নীতি গঠনে ভূমিকা রাখে, সেটি হয়তো নতুনভাবে জানার সুযোগ পেলেন।
এই কুইজটি শুধুমাত্র ধারণা প্রদানের জন্য নয়, বরং আপনার চিন্তাভাবনা এবং আলোচনা প্রসারিত করার জন্যDesigned. আপনি শিখেছেন কিভাবে ক্রিকেটের মধ্যে নৈতিকতা এবং একাডেমিক জবাবদিহিতা গুরুত্বপূর্ণ। এটি ক্রীড়াজগতের সঙ্গে জড়িত আরও গভীর বিষয়গুলোতে আলোকপাত করে, যা ভবিষ্যতে আপনাকে আরও অধিক চিন্তাভাবনা করতে সাহায্য করবে।
এখন সময় এসেছে আপনার জ্ঞানকে আরও প্রসারিত করার। আমাদের এই পৃষ্ঠার পরবর্তী সেকশনে ‘ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা’ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। সেখানে আপনি জানতে পারবেন ক্রিকেটের গায়কেন্দ্রিক নীতি ও নৈতিকতার অন্যান্য দিক। বিদ্যমান তথ্যগুলো আপনাকে ক্রিকেটকে আরও ভালোভাবে বুঝতে ও উপভোগ করতে সাহায্য করবে। তাই, আপনি দয়া করে সেখানে ক্লিক করুন এবং পাঠ চালিয়ে যান!
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা
ক্রিকেটের জবাবদিহিতা: মৌলিক ধারণা
ক্রিকেটে জবাবদিহিতা বলতে বোঝায় খেলোয়াড়, কর্তৃপক্ষ এবং বোর্ডের প্রতি তাদের কাজের জন্য দায়িত্ববোধ। এটি অন্তর্ভুক্ত করে খেলার নিয়মাবলী অনুসরণ, সততার সাথে খেলা এবং ফলাফল সম্পর্কে সৎ রিপোর্ট করা। এর ফলে খেলাধুলার অবিচার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপন হয়। সঠিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে যে সকল অভিজ্ঞতা এবং ফলাফল খেলার সঠিক চিত্র উপস্থাপন করে।
ক্রিকেটের জবাবদিহিতার মূল উপাদানসমূহ
ক্রিকেটে জবাবদিহিতার মূল উপাদানগুলো হলো: খেলার নিয়মাবলী, শৃঙ্খলা, এবং খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সের মনিটরিং। নিয়মাবলী অনুসরণ করাটা নিশ্চিত করে যে খেলা সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হয়। শৃঙ্খলা বজায় রাখতে খেলোয়াড় ও দলের মধ্যে স্বচ্ছ সম্পর্ক গড়ে তোলা হয়। মনিটরিং এর মাধ্যমে বোর্ড এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ খেলোয়াড়দের কার্যক্রমের ওপর নজর রাখে।
জবাবদিহিতা পালন করার সুবিধা
ক্রিকেটে জবাবদিহিতা পালন করার ফলে খেলায় স্বচ্ছতা বাড়ে। এটি ক্রেতা ও দর্শকদের বিশ্বাস তৈরি করে। এছাড়া, এটি খেলোয়াড়দের উন্নতির পথও খুলে দেয়। সৎ খেলোয়াড়দের গৌরব বাড়ায় এবং খেলার মান উন্নত করে। দলের মধ্যে সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তোলে এবং প্রতিটি খেলোয়াড়কে দায়িত্বশীল করে তোলে।
জবাবদিহিতার চ্যালেঞ্জসমূহ
ক্রিকেটে জবাবদিহিতা রক্ষার কয়েকটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রথমত, ম্যাচ ফিক্সিং এবং আকর্ষণীয়তার কারণ হিসেবে খেলার প্রতি আকর্ষণ বাড়ানো। দ্বিতীয়ত, বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম এবং সংস্কৃতি জবাবদিহিতার ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করে। তৃতীয়ত, মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়ার প্রচার যে কোন ভুল তথ্য ছড়ানোর সুযোগ দেয়। ফলে, পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে।
ভবিষ্যতে ক্রিকেটের জবাবদিহিতা
ভবিষ্যতে ক্রিকেটের জবাবদিহিতা প্রযুক্তির মাধ্যমে আরো শক্তিশালী হবে। উদাহরণস্বরূপ, প্রাণবন্ত পরিসংখ্যান ও রিয়েল-টাইম ডেটা ব্যবহার করে খেলোয়াড়দের কার্যক্রম বিশ্লেষণ করা যাবে। খেলার বিভিন্ন দিক মূল্যায়ন করে, সৎ ও স্বচ্ছ খেলার পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হবে। এসব উপায় ক্রিকেটের জবাবদিহিতাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা কী?
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা হল খেলাধুলার প্রতি প্রতিযোগীদের এবং কর্মকর্তাদের সেই দায়িত্ব যা তাদের ম্যাচের ফলাফলের জন্য গ্রহণ করতে হয়। এটি অন্তর্ভুক্ত করে খেলার নীতিমালা মেনে চলা, খেলার চলমান অবস্থার প্রতি সৎ থাকা এবং সঠিকভাবে খেলায় অবদান রাখা। আইসিসির (International Cricket Council) আনুষ্ঠানিক নীতিমালা অনুযায়ী, খেলোয়াড়দের আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হয়।
ক্রিকেটে অসাধারণ জবাবদিহিতা কিভাবে নিশ্চিত করা হয়?
ক্রিকেটে অসাধারণ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য আইসিসি নিয়মাবলী, কোড অফ কনডাক্ট এবং রেফারি নিয়োগ করে। ম্যাচ চলার সময় আম্পায়ার এবং তত্ত্বাবধায়করা মাঠের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে এবং যে কোন অসঙ্গতি হলে জরিমানা বা শাস্তি দেন। নিয়মিত পরীক্ষা এবং সঠিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করাও এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা কোথায় দেখা যায়?
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা মাঠে এবং পরবর্তী প্রতিবেদনে দেখা যায়। ম্যাচ চলার সময় খেলোয়াড়দের আচরণ, আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত এবং খেলার সময় কাউন্সিলের নীতি অনুসরণ করা উচিত। পাশাপাশি টেলিভিশনে এবং মিডিয়াতে খেলার পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণের সময়ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হয়।
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা কখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে?
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা তখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যখন নির্ধারিত নিয়মের লঙ্ঘন ঘটতে পারে। এটি বিশেষত টুর্নামেন্টের মধ্যে এবং আন্তর্জাতিক ম্যাচের সময় বেশি প্রাসঙ্গিক। শৃঙ্খলার অভাব বা খেলার ন্যায়বিচার ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সময় জবাবদিহিতার প্রয়োজনীয়তা সামনে আসে।
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা কে নিরীক্ষণ করে?
ক্রিকেটের অসাধারণ জবাবদিহিতা আইসিসি, আম্পায়ার এবং মাঠের তত্ত্বাবধায়করা নিরীক্ষণ করেন। এই কর্মকর্তাগণ নিয়মিতভাবে খেলার নিয়ম এবং আচরণ পর্যবেক্ষণ করেন এবং নিশ্চিত করেন যে খেলোয়াড়রা অনুমোদিত নীতিমালা অনুসরণ করছে। এছাড়াও, খেলার পর সমালোচক ও বিশ্লেষকরাও জবাবদিহিতার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে।